

রুশ প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিন বলছেন, পশ্চিমা দেশগুলো আগামী কয়েক বছরেও রাশিয়ার কাছ থেকে তেল ও গ্যাস নেওয়া বন্ধ করবে না। তিনি বলেন, এই সময়ের মধ্যে কী হতে পারে সেটা কেউই জানে না, ফলে রুশ কোম্পানিগুলোকে তাদের তেল-কূপ বন্ধ করতে হচ্ছে না। খবর বিবিসির।
এর আগে যুক্তরাষ্ট্রের কর্মকর্তারাও স্বীকার করে নিয়েছেন যে, ইউক্রেন যুদ্ধের পর জ্বালানি খাতে রাশিয়ার মুনাফা যুদ্ধের আগের তুলনায় বেড়ে গেছে।
ইউরোপীয় ইউনিয়ন বর্তমানে তার প্রয়োজনীয় গ্যাসের ৪০ শতাংশ রাশিয়ার কাছ থেকে আমদানি করে থাকে। গত ফেব্রুয়ারিতে ইউক্রেনে রাশিয়ার সামরিক অভিযান শুরু হওয়ার পর ইউরোপের দেশগুলোর এই জোট তেল ও গ্যাসের জন্য রাশিয়ার ওপর নির্ভরতা কমিয়ে আনার কথা ঘোষণা করে।
তারা বলছে, ২০০২ সালের শেষ নাগাদ তেলের ওপর নির্ভরতা ৯০ শতাংশ কমাবে। কিন্তু গ্যাসের ব্যাপারে কতোটুকু হ্রাস করা হবে এখনও তার কিছু উল্লেখ করা হয়নি। ইউক্রেন যুদ্ধের পর মস্কোকে শাস্তি দেওয়ার জন্য যুক্তরাষ্ট্র রাশিয়ার জ্বালানির ওপর নিষেধাজ্ঞা আরোপ করেছে।
কিন্তু বিশ্বব্যাপী তেল ও গ্যাসের মূল্য বেড়ে যাওয়ার কারণে এই খাতে রাশিয়ার মুনাফাও বৃদ্ধি পেয়েছে। মার্কিন কর্মকর্তারা বলছেন, সার্বিকভাবে সরবরাহের পরিমাণ কমে যাওয়া সত্ত্বেও জ্বালানির মূল্যবৃদ্ধির কারণে সম্প্রতি রুশ কোম্পানিগুলোর মুনাফা বেড়ে থাকতে পারে।

-
07/01/2022 16
-
07/01/2022 159
-
06/25/2022 68
-
06/22/2022 528
-
06/22/2022 39
-
06/22/2022 528
-
06/21/2022 228
-
06/22/2022 199
-
07/01/2022 159
-
06/11/2022 103
ফিচার নিউজ

রাউজান সংবাদ

শিক্ষাঙ্গন

LEAVE A COMMENT